আদমদিঘী (বগুড়া) প্রতিনিধি ঃ বগুড়ার আদমদীঘির চাঁপাপুর ইসলামী ব্যংকের এজেন্ট শাখা থেকে গ্রাহকের আমানতের একাউন্ট থেকে বিপুল পরিমান অর্থ হাতিয়ে নে ওয়ার প্রতারণা মামলার অভিযুক্ত ক্যাশিয়ারকে এখনো পর্যন্ত গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
২৮ মে উপজেলার চাঁপাপুর ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট শাখার স্বত্বাধীকারি নূরুল ইসলাম উক্ত এজেন্ট ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান, তার বাবা, ও মায়ের বিরদ্ধে থানায় মামলা করেন।
মামলার এজাহারভুক্তরা হলেন, উপজেলার চাঁপাপুর ইউপির গোবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং ঐ ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান (২৭), তার বাবা এনামুল হক (৪৬) এবং তার মা রবিয়া খাতুন (৪২)। এ বিষয়ে ঐ এজেন্ট শাখার স্বত্বাধি কারি নূরুল ইসলাম জানান এজেন্ট ব্যাংকের ক্যাশিয়ার
সুজন রহমান, তার বাবা ও মায়ের সহায়তায় প্রতারণার মাধ্য মে ১ কোটি ২০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
এ ঘটনায় তাদের বিরদ্ধে থানায় মামলা করেছি। এদিকে মাম লার করার পর ৫দিন অতিবাহিত হলেও অভিযুক্তদের পুলিশ গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়নি।
ফলে ঐ এজেন্ট ব্যাংকের গ্রাহদের মধ্যে হতাশা বিরাজ কর ছে। ভুক্তভোগী ফরিদা বেগম বলেন, আমার প্রবাসী ছেলের পাঠানো টাকা ঐ এজেন্ট ব্যাংকে ছিল। বর্তমানে কোন টাকা নেই একাউন্টে। আমার টাকা কি হবে ?।
গত ২৬ মে গ্রাহ কারা ঐ ব্যাংকে টাকা তুলতে এসে দেখেন তাদের একাউন্টে কোন টাকা নেই।
ঐ ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুজন রহমান গ্রাহ কের ১ কোটি ২০ লাখ টাকা নিয়ে ঘা-ঢ্কা দিয়েছেন।
আদমদীঘি থানার ওসি রাজেশ কুমার বিষয়টি নিশ্চিত করে মুঠোফোনে জানান, এ মামলার কোন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা যায়নি। তবে অভিযান অব্যহত আছে।