আকিমুল ইসলাম চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি:
“ইস্টিকুটুম মিষ্টিকুটুম এসো শিল্পকলায়, খেতে দিবো শীতের পিঠা বসতে দিবো পিড়াই” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে চুয়াডাঙ্গা শিল্পকলা চত্তরে তিন দিন ব্যাপী (৩১ জানুয়ারী থেকে ২ ফেব্রুয়ারী) শুরু হয়েছে জাতীয় পিঠা ও লোক সাংস্কৃতি উৎসব ১৪৩০।
জাতীয় ভাবে দেশব্যাপী একযোগে বুধবার (৩১ জানুয়ারি) বিকেলে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে উৎসবের আনুষ্ঠা নিক উদ্বোধন করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন।
চুয়াডাঙ্গায় ৩ দিনব্যাপী এ পিঠা উৎসব প্রতিদিন বিকেল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চলে।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় এই উৎসবে বিশেষ অতিথি ছিলেন সংস্কৃতি সচিব খলিল আহমদ এবং সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মঞ্চসারথি আতা উর রহমান, একাডেমির সচিব সালাহউদ্দিন আহাম্মদ।
একাডেমির বাউলকুঞ্জের সামনে বেলুন উড়িয়ে জাতীয় পিঠা উৎসব ১৪৩০ এর উদ্বোধন করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন।
একই সাথে দেশের ৬৪ জেলায় ভার্চুয়ালি এই উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
চুয়াডাঙ্গায় জেলা শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে অনুষ্ঠিত জাতীয় পিঠা ও লোক সাংস্কৃতি উৎসব ১৪৩০ অনুষ্ঠানে প্রধা ন অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা।
বিশেষ অতিথি ছিলেন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মাহ ফুজুর রহমান মনজু।
সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) নাজ মুল হামিদ রেজা।
চুয়াডাঙ্গায় তিন দিন ব্যাপী শুরু হওয়া জাতীয় পিঠা ও লোক সাংস্কৃতি উৎসব ১৪৩০ এ পিঠা প্রদশনি ও বিক্রির জন ১০ স্টল স্থান পায়। একই সাথে প্রতিদিন জেলার বিভিন্ন এলা কার শিল্পীরা লোক সাংস্কৃতি গান পরিবেশ করেন। #