চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি:
চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে শিব মন্দিরে দায়িত্বরত পুলিশ ও আনসার সদস্যদের সঙ্গে অসদাচরণের অভিযোগেন এক ব্যক্তিকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কারাদণ্ড ও জরিমানা করা হয়েছে।
এ সময় দুজনকে ছেড়ে দেওয়া হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯ টার দিকে উপজেলার পাথিলা শিব মন্দিরের সামনে এ ঘটনা ঘটে। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরি চালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নারায়ন চন্দ্র পাল।
মনির হোসেন (৪২) নামের এক ব্যক্তিকে ১৫ দিনের বিনাশ্রমে কারাদণ্ড ও ১০০ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। আর হাফিজুর রহমান (৪৬) ও মন্জুর (৪৮) নামের দুজনকে ছেড়ে দেওয়া হয়। দণ্ডপ্রাপ্ত মনির হো সেন ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার কুসুমপুর গ্রা মের আসাদুল ইসলামের ছেলে।
পুলিশ জানায়, হাফিজুর রহমান, মনির হোসেন ও মন্জুর মদ্যপান অবস্থায় একটি ইজিবাইকে পাথিলা নারকেল বাগা নের কাছে শিব মন্দিরের সামনের রাস্তায় মাতলামি কর ছিলেন। তখন মন্দিরে দায়িত্বরত পুলিশ ও আনসার সদস্য তাঁদের নিষেধ করলে তাঁরা অসদাচরণ করেন। পরে বিষয়টি তাঁরা থানা ও দায়িত্বে থাকা বিজিবি সদস্যদের জানালে তাৎ ক্ষণিকভাবে থানা-পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা ইউএনও না রায়ন চন্দ্র পালসহ ঘটনাস্থলে আসেন।
পরে ভ্রাম্যমাণ আদা লত বসিয়ে তিনজনের মধ্য মনির হো সেনকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ এর ৩৬ (৫) ধারায় ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ১০০ টাকা অর্থদণ্ড দেন। আর হাফিজুর ও মঞ্জু রকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
ইউএনও নারায়ন চন্দ্র পাল বলেন, মাদকদ্রব্য সেবনের অপরাধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে একজনকে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ১০০ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে। আর অপর দুজনকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
আকিমুল ইসলাম