আফজাল হোসেন চাঁদ, ঝিকরগাছা : যশোর ঝিকরগাছায় অসহায় শহিদুল ইসলাম পল্লবের পরিবারকে পথে বসাতে সাবেক সহকারী কমিশনার (ভূমি),

বর্তমান শার্শা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডা. কাজী নাজিব হাসান ও শিমুলিয়া ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (নায়েব) মোঃ নেছার উদ্দীন আলআজাদই অনৈতিক কর্মকান্ডই যথেষ্ট! তারা উভয়ে বিজ্ঞ আদালতের রায়, ডিক্রী ও নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গালী দেখিয়ে সাবেক উপ জেলা নির্বাহী অফিসার ও বর্তমানে বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের সামষ্টিক ও প্রেক্ষিত পরিকল্পনা অনু বিভাগের সিনিয়র সহকারী প্রধান আরাফাত রহমানের স্বাক্ষর জাল করে ইউপি সদস্য মাহবুর রহমান গং কর্তৃক প্রায় ২৫-৩০লক্ষ টাকার লুটপাট ও ক্ষয়ক্ষতি করা হয়েছে।

তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায, উপজেলার অন্তর্গত ৩নং শিমু লিয়া ইউনিয়নের উত্তর রাজাপুর গ্রামের মৃত আঃ আজিজ বিশ্বাসের ছেলে সোহরাব হোসেন ও মেয়ে খায়রুন নাহারের ১৭নং রাজাপুর মৌজায় সি.এস খং ১৬৭/১, এস.এ খং ১/১, এস.এ দাগ ১০১৭, আর.এস দাগ ১৫৭৯ পরিমান ৭.৮০ এ কর জমি।

বর্ণিত জমাজমি বাবদ বিজ্ঞ যুগ্ম জেলা জজ ১ম আদালত, যশোরে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে দেওয়ানী ১৭/১২ নং বন্টনের মোকদ্দমা দাখিল করিয়া উহা দোতরফা সূত্রে শুনা নী অন্তে বিগত ইং ১৫/০৪/২০১৩ ইং তারিখে প্রাথমিক ডিক্রী, ১৯/০৪/২০১৬ বিজ্ঞ আদলতের নিয়োগকৃত কমিশ নের মাধ্যমে সরজমিনে বাদিদ্বয়ের জমির সঠিক পরিমাপ করে লাল ফ্লাগ উত্তোলন করে দখল বুঝিয়ে দেন এবং বিগত ইং ১০/১১/২০২০ইং তারিখে চুড়ান্ত ডিক্রী প্রাপ্ত হয়।

উক্ত মামলায় সরকার বাহাদুর পক্ষে জেলা প্রশাসক পক্ষে হাজির হয়ে জবাব প্রদান করেন।

বিজ্ঞ আদালতের রায় ও ডিক্রী থাকার বিষয়ে সাবেক উপ জেলা নির্বাহী অফিসার ও বর্তমা নে বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের সামষ্টিক ও প্রেক্ষিত পরিকল্পনা অনু বিভাগের সিনিয়র সহকারী প্রধান আরাফাত রহমান উক্ত ঘটনা বিষয়ে জানার পরে তিনি ০৭/০৪/ ২০২১ ইং তারিখে উপজেলা জলমহাল ইজারার দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সভার কার্যবিবরণীতে স্বাক্ষর করতে অনিহা প্রকাশ করেন। এরপর তিনি বিগত ২১/০৬/২০২১ইং তারিখে বদলী জনিত কারণে বিদায় নেওয়ার পর ০৭/০৪/২০২১ইং তারিখে
উপজেলা জলমহাল ইজারার দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সভা র কার্যবিবরণীতে পূর্বের তারিখ অনুযায়ী বিজ্ঞ আদালতের রায় ও ডিক্রীকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে সাবেক সহকারী কমি শনার (ভূমি), বর্তমান শার্শা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডা. কাজী নাজিব হাসান সাবেক উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরাফাত রহমানের স্বাক্ষর জাল করে অনুমোদন করেন।

এসময় উক্ত জলমহাল ইজারার দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সভার কার্যবিবরণীতে সাবেক সহকারী কমিশনার (ভূমি) ডা. কাজী নাজিব হাসান আরও উল্লেখ করেন, শিমুলিয়া ইউ নিয়ন ভূমি অফিসের ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মোঃ নেছার উদ্দীন আল আজাদের নিকট বিগত ২৫/০৩/২০২১ইং তারিখে ৪৯ নং স্মারকের একটি প্রতিবেবেদন নেন। যার পরি প্রেক্ষিতে ০৭/০৪/২০২১ইং তারিখে উপজেলা জলমহাল ইজারার দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সভার কার্যবিবরণী সূত্রে দেখা যায়, উত্তর রাজাপুর খাল জলমহালের বিষয়ে দাখি লকৃত প্রতিবেদন মোতাবেক দেখা যায় উক্ত জলমহালটি ১৭ নং উত্তর রাজাপুর মৌজার ১ নং খতিয়ানের ১০১৭ নং দাগে র ১৮.২৫ একর জমিতে অবস্থিত যার মধ্যে ৭.৮০ একর জমি মোছাঃ খায়রুন নাহার দিং কর্তৃক বিজ্ঞ আদালতের দেওয়ানী ১৭/২০১২ নং মামলায় অন্যান্য বিবাদীর সঙ্গে একতরফা ও ছোলে সূত্রে এবং পরবর্তীতে ১০/১১/২০২০ খ্রি. তারিখ চূড়ান্ত ডিক্রী প্রাপ্ত হয়েছেন।

এতে সরকারি স্বার্থ ক্ষুন্ন হওয়ায় উক্ত মামলার রায় ডিক্রীর আদেশ বাতিলের নিমিত্ত সরকার পক্ষে আপীল দায়েরের জন্য বিজ্ঞ জিপি বরাবর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রেরণ করা হয়েছে, যা প্রক্রীয়াধীন আছে। বর্ণিত জলমহালটি সরকারি নিয়ন্ত্রনে রেখে বাংলা ১৪২৮-১৪৩০ সন পর্যন্ত ০৩ (তিন) বছ র মেয়াদে ইজারা প্রদানের বিষয়ে সভায় আলোচনা করা হয়।

উক্ত জলমহালের বিপরীতে ৩১/০৩/২০২১ খ্রি. তারিখ ১ম বার নিম্নবর্ণিত দরপত্র দাখিল হয়। যার পরিপেক্ষিতে হাড়িয়া বহুমুখি যুব উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেডের নিকট ইজারা প্রদান করেন। কিন্তু উল্লেখিত সমিতি মৎস্যজীবি না।

তবে হাড়িয়া বহুমুখি যুব উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেডের উপজেলা সমবায় অফিসে অডিট রিপোর্টেও ইজারার নেও য়ার কথা অস্বিকার করেন।

এছাড়াও সমিতির সভাপতি আসাদুজ্জামান বলেন, আমরা ইজারা নেয়নি। মাহাবুর মেম্বার আমার সমিতির কোন প্রকার সদস্য না।

উপজেলা প্রশাসন ও মাহাবুর মেম্বার কি করেছেন তা আমি বলতে পারবো না। আরো জানা যায়, শিমুলিয়া ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মাহবুর রহমান ও অজ্ঞাত ১৫/২০ জন উল্লেখিত জমির উপর গিয়ে পল্লবদের জমিতে গিয়ে মাছ লুটপাট, পিতাকে শারীরিক নির্যাতন ও পরিবারের উপর মানষিক নির্যাতন, হয়রানী, ক্ষতি সাধন সহ হত্যা করে লাশ গুম করার ষড়যন্ত্র করে আসছে।

যেটা বিজ্ঞ আদালত অবমাননা এবং মানবতা বিরোধী কর্ম কান্ড। এ যাবৎকাল অনুমানিক ২৫-৩০লক্ষাধিক টাকার সকল প্রকার ক্ষতি সাধন করে অসহায় শহিদুলইসলাম পল্লব ও তার পরিবার অর্ধহারে-অনাহারে ও সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চি ত হয়ে অসহায় অবস্থায় জীবন যাপন করতে দেখা যায়।

অপরদিকে প্রতিপক্ষ তথা সরকার পক্ষ উক্ত রায় ডিক্রীর রদরহিতের জন্য মিস ৯৩/২১ নং মোকদ্দমা দায়ের করেন। পরবর্তী বিজ্ঞ সহকারী জজ ঝিকরগাছা আদালতে বদলী হইয়া মিস ২২/২১ নং মামলায় উপনীত হয়। উক্ত মামলায়
এই সরকার পক্ষের উপস্থিতিতে দো-তরফা শুনানী অন্তে বিজ্ঞ আদালত ২৩/০২/২০২৩ ইং তারিখে সরকার পক্ষের মামলাটির রায় পূর্ববর্তী বিবাদী সোহরাব হোসেন ও খায়রুন
নাহার গং এর পক্ষে রায় ও ডিক্রী বহাল পূর্বক মিস মামলাটি বিজ্ঞ আদালত খারিজ আদেশ প্রদান করেন।

পরবর্তীতে ১. জেলা প্রশাসক, যশোর, ২. অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব), যশোর, ৩. উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ঝিকর গাছা, ৪. সহকারী কমিশনার (ভূমি), ঝিকরগাছা, ৫. সহকারী তহশীলদার, শিমুলিয়া ইউনিয়ন (ভূমি) অফিস,
ঝিকরগাছা কে বিবাদী করে প্রতিপক্ষ অর্থাৎ সরকার পক্ষ যাহাতে বাদী পক্ষকে কোন প্রকার স্বত্ব দখলীয় জমিতে বিঘ্ন সৃষ্টি ও লিজ প্রদান না করিতে পারে এই মর্মে বিজ্ঞ আদালত দেং ৬৫/২১ নং চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার মোকদ্দমার ১২/৩/ ২০২৪ইং তারিখে বাদী পক্ষের অনুকুলে রায় ডিক্রি প্রদান করেন। বিজ্ঞ আদালত থেকে পূর্বের রায় ডিক্রী বহাল পূর্বক বর্তমানে সকল মামলা নিষ্পত্তি অবস্থায় রহিয়াছে।

২১/০৬/২০২১ইং তারিখে তৎকালিন উপজেলা নির্বাহী অফি সার হিসেবে দায়িত্ব শুরু করেন মোঃ মাহবুবুল হক। যশোরের সরকারী কৌশুলী কাজী বাহা উদ্দীন ইকবালের দপ্তর হতে স্বাক্ষরিত ২৭/০৬/২০২১ইং তারিখে ৬০নং স্মারকে জেলা প্রশাসককে মোকদ্দমার চূড়ান্ত নিস্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আইনের জটিলতা পরিহার্থে লিজ প্রদানের কার্যক্রম হইতে বিরত থাকিবার জন্য আদেশ ক্রমে অনুরোধ করেন। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক অবগত হয়ে রেডিনিউ ডেপুটি কালে ক্টর জাকির হোসেন কর্তৃক ১৮/০৮/২০২১ইং তারিখে উপ জেলা নির্বাহী অফিসারকে তফসিল বর্ণিত জমির মোকদ্দ মার চুড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত লীজ প্রদানের কার্যক্রম হইতে বিরত থাকার জন্য বিজ্ঞ সরকারী কৌশুলী, যশোর মতামত প্রদান করেছেন।

এমতাবস্থায়, বিজ্ঞ আদালতে চলমান মামলা এবং তফসি লভুক্ত জমির বিষয়ে মতামত প্রদানের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করেন। কিন্তু তৎকালিন উপজেলা নির্বাহী অফি সার মোঃ মাহবুবুল হক এড়িয়ে যান।

পুনরায় যশোরের সরকারী কৌশুলী কাজী বাহা উদ্দীন ইকবালের দপ্তর হতে স্বাক্ষরিত ২৭/০২/২০২৩ইং তারিখে ২৬নং স্মারকে ইজারা প্রদান স্থগিত রাখার বিষয়ে উভয় মামলাটি নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ইজারাসহ তাহাদের দখল প্রদান সংক্রান্তে কোন পদক্ষেপ গ্রহন করিলে সেক্ষেত্রে শুধু আইনী জটিলতা সৃষ্টি হইবেনা বিজ্ঞ আদালত ন্যায় বিচার
প্রদানের ক্ষেত্রে বিব্রতকর অবস্থায় পড়িতে পারে। সেক্ষেত্রে সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করিয়া মূল মামলা দুটি চুড়ান্ত নিষ্প ত্তি হইবার পূর্ব পর্যন্ত প্রশাসনিক ভাবে অন্তবর্তীকালীন কোন সিদ্ধান্ত গ্রহন থেকে বিরত থাকা শ্রেয় বলিয়া আমি মনে করি এবং মামলা ২টির পরবর্তী অবস্থা এবং করনীয় বিষয়ে সিদ্ধা ন্ত গ্রহনের ক্ষেত্রে জিপি দপ্তর থেকে প্রতিবেদন সংগ্রহ পূর্বক পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহন করা যুক্তিসংগত এবং আইন সংগত বলে মতামত প্রেরণ করেন। যেটা তৎকালিন উপজেলা নির্বা হী অফিসার মোঃ মাহবুবুল হক তার দপ্তরে ৪১১নং ডকেটে ২৮/০২/২০২৩ইং তারিখে গ্রহণ করেন ও ০১/০৯/২০২২ইং তারিখে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ডা. কাজী নাজিবহাসান বিদায়ের পর সহকারী কমিশনার (ভূমি) কেএম মামুনুর রশি দ ১৪/০৩/২০২৩ইং তারিখে তিনি জিপির মতামত গ্রহণ করে ন।

তৎকালিন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাহবুবুল হক ০৩/০৪/২০২৪ইং তারিখে বদলী হলেও সহকারী কমিশনার (ভূমি) কেএম মামুনুর রশিদের এই কর্মকান্ড থেমে যায় নি। অনৈতিক কর্মকান্ডের ভার নিজ দায়িত্বে কাধে তুলে নিয়ে কার্যক্রম করতে শুরু করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) কেএম মামুনুর রশিদ, শিমুলিয়া ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ইউনিয়ন ভূমি সহকারীকর্মকর্তা মোঃ নেছার উদ্দীন আল আজাদ ও ইউপি সদস্য মাহবুর রহমান গং। সরকারি কর্ম কর্তা ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ক্রমাগতই বিজ্ঞ আদালতের রায়, ডিক্রী ওনি ষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে অনৈতিক সুবিধা গ্রহণের জন্য এসব অনিয়ম সাথে সংযুক্ত রয়েছেন।

অসহায় শহিদুল ইসলাম পল্লব সব সময় তার ও তার পরি বারেরপ্র তি ঘটে যাওয়া ঘটনার বিষয়ে সরকারি দপ্তরে আবেদন জানালেও অদ্যবধি সেটা মিমাংসা হয়নি।

ভুক্তভোগী শহিদুল ইসলাম পল্লব বলেন, আমারও আমার পরিবারের প্রতি যে অন্যায় হয়েছে। সার্বিক বিষয়ে আমি সর্বদায় সকল দপ্তরকে আবেদনের মাধ্যমে জানিয়েছি।

কিন্তু এখনো পর্যন্ত কোন দপ্তর আমার সঠিক বিচার করেনি। বর্তমানে আমাদের মাননীয় ইউএনও স্যার আছেন তিনি আমার ও আমার পরিবারের প্রতি অন্যায়ের সঠিক বিচার করবেন বলে আমি আশাবাদি।

শিমুলিয়া ইউনিয়নের ইউপি সদস্য মাহবুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করে ইজারার বিষয়ে জানতে চাওয়া মাত্রই তিনি কল কেটে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।

শিমুলিয়া ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (নায়েব) মোঃ নেছার উদ্দীন আল আজাদ বলেন, উক্ত জমিতে পল্লবদের রায় ডিক্রী আছে।

তবে ইজারা সংক্রান্ত সকল বিষয় উপজেলা প্রশাসন সিদ্ধান্ত নেয়। আমি কিছুই না। তার নিকট বিজ্ঞ আদালতের রায় ডি ক্রীর বিপরীতে কত দিনের মধ্যে আপিল করতে হয় জানতে
চাওয়া হলে তিনি বলেন, সেটা জিপি সাহেব জানেন।

সাবেক সহকারী কমিশনার (ভূমি) কেএম মামুনুর রশিদ বলেন, নতুন করে তো ইজারা দেয়া হয় নি। যেই ইজারা আগেই দেয়া সেটা কীভাবে চেঞ্জ করবো।

সাবেক সহকারী কমিশনার (ভূমি), বর্তমান শার্শা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডা. কাজী নাজিব হাসানের ব্যক্তিগত ও অফিসিয়াল নাম্বারে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

সাবেক উপজেলা নির্বাহী অফিসার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাস ক (রাজস্ব) মাগুরা মোঃ মাহবুবুল হক বলেন, জিপি অফিস থেকে আমার নিকট যে কাগজ এসেছে সেটা আমি এসিল্যা ন্ড পাঠিয়ে দিয়েছি।

সাবেক উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও বর্তমানে বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের সামষ্টিক ও প্রেক্ষিত পরিকল্পনা অনু বিভাগের সিনিয়র সহকারী প্রধান আরাফাত রহমানবলেন, ০৭/০৪/২০২১ইং তারিখে উপজেলা জলমহাল ইজারার দর পত্র মূল্যায়ন কমিটির সভার কার্যবিবরণীর ১-২পাতায় যে স্বাক্ষর করা হয়েছে, কোনটিই আমার স্বাক্ষর না।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার ভুপালী সরকার বলেন, যদি কেউ অন্যায় করে তাহলে কেউ পার পাবে না।