ডেস্ক নিউজ:রাজধানী ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশকে ঘিরে কয়েকদিন নেতাকর্মীদের ভিড় ছিলো নয়াপল্টন কেন্দ্রী য় কার্যালয়ে।

গত শনিবার (২৮ অক্টোবর) পুরো এলাকায় নেমেছিলো নেতাকর্মীদের ঢল। কিন্তু সেদিনকার কর্মসূচিকে সংঘর্ষে বদলে গেছে সবকিছু।

তালাবদ্ধ রয়েছে কার্যালয়। আর দ্বিতীয় দিনের মতো সোম বার (৩০ অক্টোবর) পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বিএনপির অফিসসহ নয়াপল্টন এলাকা।

রবিবার (২৯ অক্টোবর) হরতালকে কেন্দ্র করে পুলিশের পাশাপাশি র‌্যাব-বিজিবির টহল ছিলো নয়াপল্টনে। পুলিশও ছিলো অনেক। তবে সোমবার পুলিশের উপস্থিতি কিছুটা কম। তবে বাহিনীর সদস্যরা সদা তৎপর।

অন্যদিকে, শনিবার সমাবেশকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর নেতাকর্মীদের পাশাপাশি কার্যালয়ের স্টাফ রাও চলে গেছেন।

ফলে তালাবদ্ধ রয়েছে বিএনপির কেন্দ্রীয় দফতর। পরে কা র্যালয়ের সামনের অংশ ক্রাইম সিন হিসেবে চিহ্নিত করে তা ফিতা দিয়ে আটকে দেয় সিআইডির ক্রাইম সিন ইউনিট।

গত কাল রবিবার হরতালের সকালে সেখান থেকে দশ ধর ণের আলামত সংগ্রহ করে নিয়েছে সিইআইডি। আলামত ল্যাবে পরীক্ষা করে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন ডিআইডির কর্মকর্তারা।

নয়াপল্টনে নিরাপত্তার বিষয় নিয়ে এক পুলিশ কর্মকর্তা বলে ন, যেহেতু বড় ধরনের সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে সে কারণে এখানে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।

কখন কার্যালয় খোলা হবে, ক্রাইম সিন ইউনিটের ব্যারিকেড তোলা হবে তা সিনিয়র স্যাররা বলতে পারবেন।

এদিকে, সোমবার নয়াপল্টনের হোটেল ভিক্টোরিয়ার সাম নের সড়কের আইল্যান্ডের বিদ্যুতের খুঁটিতে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করেছে ডিএমপি।

গত ২৮ অক্টোবর সংঘর্ষের সময় অনেক সিসি ক্যামেরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

 

.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *