স্টাফ রিপোর্টার, পুঠিয়া (রাজশাহী) ঃ জমির প্রকৃতি পরিবর্তন করা
যাবেনা এমন সরকারি নির্দেশনা থাকলেও পুঠিয়া উপজেলার বিভিন্ন
ইউনিয়নের পুকুর খননের অভিযোগ রয়েছে।
এবছর শুরুতে উপজেলার ৬টি।ইউনিয়নে কয়েক হাজার বিঘা জমি পুকুরে পরিনত করেছে। পুঠিয়ায় কোন ভাবেই থামছে না পুকুর খনন। আবারের ফসলি জমিতে পুকুর।খননের কাজ চলছে।
পুকুর খননের মাটি এস্কেভেটর দিয়ে কেটে।ইটভাটাসহ বিভিন্ন এলাকার নিচু জমি ভরাটের কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। পুকুর খননে ফলে একদিকে যেমন জমির উর্বরতা কমছে অপর দিকে।ফসলি জমি হ্রাস পাচ্ছে।
উপজেলা প্রশাস ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা।করে পুকুর খননের বিরুদ্ধে জেল জরিমানার করলে কিছু দিন বন্ধ থাকে পুকুর খননের কাজ।
পরে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে তারা পুকুর খননের।কাজ পুনরায় শুরু করে। এছাড়াও সম্প্রতি উপজেলার জনপ্রতিনিধিরা পুকুর খননের বিরুদ্ধে মানব বন্ধন করেন। এরপরও থামছে না পুকুর খনন।
এভাবে চলতে থাকলে একসময় উপজেলা ফসলি জমির পরিমান একেবারেই।হ্রাস পাবে। যত্রতত্র পুকুর খননের ফলে বর্ষা মৌসুমে এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিচ্ছে।
এবার উপজেলা বেলপুকুর থানার ছতরগাছা বিলে পুকুর খনন।করছে দুর্গাপুর উপজেলার রবিউল ইসলাম ও একই উপজেলার।কাঁঠালবাড়িয়া এলাকার মিনারুল ইসলাম নামের দুই ব্যক্তি।
গত বেশ কিছুদিন উক্ত বিলে প্রায় ১৮ থেকে বিশ বিঘা ফসলি জমি লীজ নিয়ে তারা পুকুর খনন শুরু করে। পুকুর খননকারী মিনারুল ইসলামের সাথে কথা বলে জানাযায়, সরকারি অনুমতি ছাড়্াই তারা পুকুর খনন করছেন।
এছাড়াও উচ্চ মূল্যে জমিগুলো লিজ নিতে হয় বলে তিনি জানান।
এবিষয়ে বেলপুকুর থানার অফিসার ইনচার্জ এখনি ফোর্স পাঠিয়ে
খোঁজখবর নেওয়া কথা বলেন। এছাড়াও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান এ কর্মকর্তা।