আলিফ হোসেন, তানোরঃ
রাজশাহীর তানোরের সীমান্ত সংলগ্ন মোহনপুর উপজেলায় বইছে উপজেলা নির্বাচনের আগাম হাওয়া জমে উঠেছে আলোচনা। তবে এবার
আলোচনার কেন্দ্র বিন্দু কেবলমাত্র চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হচ্ছেন কে সেটা ঘিরেই আলোচনা আর্বতিত হচ্ছে। ইতমধ্যে চেয়ারম্যান পদে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সম্ব্যব্য প্রার্থীরা মানবিক ও খাদ্য সহায়তা বিতরণ, এলাকার উন্নয়ন এবং ব্যক্তি পর্যায়ে আর্থিক অনুদান প্রদান, বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগদানের মধ্য দিয়ে বিভিন্ন কৌশলে প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরে দলের নীতিনির্ধারক মহল ও  ভোটারদের দৃস্টি আকর্ষণ করে আলোচনায়  আশার  চেস্টা করছে। এদিকে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা এবং কর্মী-সমর্থকদের মাঝে
আলোচনা ও পচ্ছন্দের শীর্ষে রয়েছেন আর্দশিক, তরুণ নেতৃত্ব
উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্পাদক অধ্যক্ষ মফিজ উদ্দিন কবিরাজ। কারণ বয়োজৈষ্ঠ নেতৃত্ব আর নয় তরুণ নেতৃত্ব বিকোশিত করতে চাই তৃণমুল। মহিষকুন্ডি ইউপি আওয়ামী লীগের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জৈষ্ঠ নেতা বলেন, বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাডঃ আব্দুস সালাম বয়সের ভারে নুজ্য, এছাড়াও অনিয়ম-দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার, স্বজনপ্রীতিসহ নানা কারণে তিনি অনেকটা জনবিচ্ছিন্ন, আগামি নির্বাচনে তাকে দিয়ে নৌকা বিজয়ী হওয়া প্রায় অসম্ভব, ইতমধ্যে তারা বিষযটি দলের হাই কমান্ডকে অবগত করে তার বিকল্প নেতৃত্ব দিতে অনুরোধ করেছেন।
জানা গেছে, উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতে একজন প্রার্থীর যে ধরণের রাজনৈতিক, শিক্ষা,
সামাজিক, পারিবািরক পরিচিতি, আর্থিক স্বচ্ছলতা, ব্যক্তি ইমেজ, উন্নয়ন মানসিকতা, গ্রহণযোগ্যতা ও নেতৃত্বগুন ইত্যাদি প্রয়োজন  অধ্যক্ষ মফিজ সেই সব গুনের অধিকারী সম্পন্ন প্রার্থী। এসব বিবেচনায় নির্বাচনের মাঠে আলোচনায়
অন্যদের থেকে যোজন যোজন দুরুত্বে এগিয়ে রয়েছেন মফিজ। আওয়ামী লীগের সমর্থনে প্রার্থী হলে তাঁর বিজয় প্রায় নিশ্চিত।
স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকগণের অভিমত, আগামি উপজেলা নির্বাচনে যদি অধ্যক্ষ মফিজ উদ্দিন কবিরাজকে দলীয় মনোনয়ন দেয়া হয়। তাহলে প্রথম বারের মতো উচ্চ শিক্ষিত, বিত্তশীল ও সমৃদ্ধ পরিবার থেকে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য, আর্দশিক, তরুণ ও পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি ইমেজ সম্পন্ন প্রার্থী দিতে চলেছে আওয়ামী লীগ। সবাই এটাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন। মোহনপুর উপজেলার  ইতিহাসে কোনো রাজনৈতিক দল এর আগে মফিজের মতো যোগ্য প্রার্থী দিতে পারেনি।  উপজেলা চেয়ারম্যানের মতো জায়গা থেকে মফিজের ব্যক্তিগত ভাবে নেবার কিছু নাই,তবে দেবার অনেক কিছুই আছে ইতমধ্যে তিনি তার কাজের মধ্য দিয়ে সেটা  প্রমাণ ও সাধারণ মানুষের হৃদয়ে নিজস্ব জায়গা করে নিতে সক্ষম হয়েছেন। এখন প্রশ্ন আসতে পারে তাহলে মফিজ নির্বাচন করতে চাই কেন ?  কারন মানুষের জন্য ভাল কিছু করতে গেলে একটা জায়গা বা চেয়ার প্রয়োজন সেই জায়গা করতেই তাঁর নির্বাচনে আশা। এর বাইরে অন্যকিছু নাই। কারণ তাঁর রাজনৈতিক কর্মকান্ড ও অবস্থানের সঙ্গে অন্যদের  অবস্থান বিশ্লেষণ করলেই বিষয়টি সকলের কাছে পরিস্কার হয়ে যাবে এর জন্য রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ হবার প্রয়োজন নাই। তিনি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে সাধারণ মানুষের জন্য ইতিবাচক এমন কিছু করে যেতে চাই যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে দৃস্টান্ত হয়ে থাকবে। স্থানীয় রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের অভিমত, এসব বিবেচনায়
মফিজকে নৌকা প্রতিক দেয়া হলে তার বিজয় প্রায় নিশ্চিত। আবার উপজেলার মধ্যান্চল থেকে প্রার্থী হবার দৌড়ে তিনিই একমাত্র নেতা, ফলে নির্বাচনের মাঠে অন্যদের থেকে তার সুবিধাও অনেক বেশী, সকলেই তাকে শক্ত প্রার্থী বিবেচনা করছে। এবিষয়ে জানতে চাইলে মোহনপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্পাদক অধ্যক্ষ মফিজ উদ্দিন কবিরাজ বলেন, নির্বাচন আসতে এখানো অনেক সময় বাঁকি রয়েছে, কাজেই এখানোই এসব বিষয়ে কথা বলার প্রয়োজন নাই। তি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *