নিজস্ব প্রতিবেদক, মণিরামপুর:
কোন তথ্যের প্রয়োজন হলে প্রমাণ পত্র সঙ্গে আনতে হবে,এমন কথা
জানিয়ে দিলেন উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা অজয় কুমার
বিশ্বাস।

বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি তথ্যের জন্য অফিসে কর্মকর্তার
মুখোমুখি হলে তিনি বলেন, সাংবাদিক হন আর যেই হন প্রমাণ পত্র
না দেখালে কোন বিষয়ে কথা বলবো না।

এ অফিসের উপ-সহকারী কৃষি।কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার বিশ্বাস গত ৫ ফেব্রুয়ারী বদলী নিয়ে।বাঘারপাড়া’তে চলে যান। অভিযোগ রয়েছে বদলী নেওয়ার পরের দিন ৬ ফেব্রুয়ারী উপ-সহকারী সঞ্জয় কুমার দাস সংশ্লিষ্ট অফিসের ৩ লক্ষ টাকা জমা দিয়ে যান।

তবে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা হলে সঞ্জয়।কুমার দাস জানান, ৬ লক্ষ না ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার ৫টি পে-অর্ডার।জমা দিয়ে আসছি।

গত ২১ সালের ক্ষুদ্র ডিলার নিয়োগে নিয়োগকৃত ডিলারদের দেওয়া পে-অর্ডারই গত ৬ ফেব্রুয়ারী জমা করা হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা নয়, সঞ্জয় ৩ লক্ষ টাকার পে-অর্ডার জমা দিয়েছে।

প্রশ্ন উঠেছে সরকারী খাতের বড় অংকের এ টাকা সংশিষ্ট একজন অফিস কর্মকর্তা কতদিন নিজের।কাছে রাখতে পারেন তা নিয়ে।

এ ব্যাপারে কৃষি কর্মকর্তা ঋতুরাজ সরকারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, নগদ টাকা হোক আর পে-অর্ডারই হোক কেউ নিজের কাছে রাখতে পারবেন না।

এছাড়া তিনি বলেন, সবে মাত্র ২ দিন এ অফিসে যোগদান করেছি তাই, বিস্তারিত তথ্য এ মুহুর্তে জানানো সম্ভব নয় বলেও তিনি দাবী করেন।

One thought on “যত বড় সাংবাদিক-ই-হোন না কেন প্রমান লাগবে !”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *