জাতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল দলের খেলোয়াড় নাজ মুল হুদা ফয় সাল বলেন, শামস্-উল-হুদা ফুটবল একাডেমির মাঠে কথা অনেক শুনেছি।
আসলে অনেক সুন্দর একটি মাঠ। টিমে না থাকলে আসলে এমন সুন্দর মাঠে খেলার সুযোগ হতো না। ধন্যবাদ বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে।
আর এক খেলোয়াড় আব্দুল কাদির বলেন, যশোরে এমন সুন্দর পরিবেশে আশা করছি সুন্দর ভাবে প্রশি ক্ষণ শেষ করতে পারবো।
এবং দেশের জন্য ভালো কিছু উপহার দিতে পার বো। তিনি আরও বলেন, এ একাডেমি থেকে অনেক খেলোয়াড় জাতীয় পর্যায়ে নেতৃ ত্বে দিচ্ছে।
সে দিক থেকে অবশ্যই এমন একটি একাডেমিতে ন্যাশনাল ক্যা ম্পে আসতে পারাটাও অনেক ভাগ্যের ব্যাপার।
ক্যাম্পের উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি যশোরের জেলা প্রশাসক আজাহারুল ইসলাম।
শামস্-উল-হুদা ফুটবল একাডেমির নির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ শফি কুউজ্জামানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন যশোরের পুলি শ সুপার রওনক জাহান, সম্মানিত অতিথি ছিলেন প্রেসক্লাবে যশো রের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন।
এর আগে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখবেন শামস্-উল-হুদা ফুটবল একাডেমির পরিচালক শেখ শামস্-উল-বারী শিমুল ও অনুষ্ঠানের ধন্যবাদ জ্ঞা পন করবেন শামস্-উল-হুদা ফুটবল একাডেমির উপ-পরিচালক মাসুদুর রহমান।
শামস্-উল-হুদা ফুটবল একাডেমির পরিচালক শেখ শামস্-উল-বারী শিমুল বলেন, গত বুধবার রাতে ৩৮ সদস্যের জাতীয় অনূ র্ধ্ব-১৯ ফুটবল দল সদর উপ জেলার হামিদপুরস্থ শামস্-উল-হুদা ফুটবল একা ডেমিতে পৌঁছায়।
তাদেরকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন একাডেমির শিক্ষার্থীরা। আর ৩৮ সদস্যের জাতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল দলে মধ্যে ৩১জন খেলো য়াড়, ৫ জন অফি সিয়াল ও দুইজন বল বয় রয়েছেন। টিমের জন্য তিনটি মাঠ প্রস্তুুত আছে।
তিনি আরও জানান, ঢাকার বাহিরে এ প্রথম যশোর শামস্-উল-হুদা ফুটবল একাডেমিতে জাতীয় অনূ র্ধ্ব-১৯ ফুটবল দলে’র দুই সপ্তাহব্যাপী প্রস্তুতি ক্যাম্প শুরু হয়েছে।
এর আগে ঢাকা বাহিরে জাতীয় দলের কোন আবা সিক ক্যাম্প হয়নি।’