Related Articles
হাবিব ওসমান, কালীগঞ্জ, ঝিনাইদহ:
বাড়ী থেকে বের হয়ে ১৫ দিনেও ফিরে আসেনি আলী আকবর রিজভী নামে ১২ বছরের এক হাফেজি পড়ুয়া ছাত্র।
বাড়ী থেকে বের হয়ে ১৫ দিনেও ফিরে আসেনি আলী আকবর রিজভী নামে ১২ বছরের এক হাফেজি পড়ুয়া ছাত্র।
পরিবারের ভাষ্য, দুষ্ট চক্র কর্তৃক অপহরন পূর্বক পাচারের স্বীকার হতে পারে রিজভী। সে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ শহ রের ফয়লা গোহাটা মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের হাফেজ পড়–য়া ছাত্র। গত ১০ অক্টোবর বিকালে শহরের বলরা মপুর ভ্যানষ্ট্যান্ড থেকে নিখোজ হয়। এ ঘটনায় অপহরন ও গুমের অভিযোগ এনে তার পিতা জাহিদুল ইসলাম ২০ অক্টোবর ঝিনাইদহ র্যাব ক্যাম্প এবং ১২ অক্টোবর কালী গঞ্জ থানাতে সাধারন ডায়েরী করেছেন।
লিখিত অভিযোগ ও নিখোজ রিজভীর পিতা কোটচাদ পুর উপজেলা বলুহর গ্রামের জাহিদুল ইসলাম জানান, রিজভী তার নানা কালীগঞ্জ শহরের ফয়লা গ্রামের মানো য়ার হোসেনের বাড়ী থেকে হাফেজি পড়ত।
ঘটনার দিন ১০ অক্টোবর বিকালে কিছু খাবে বলে নানার কাছ থেকে কিছু টাকা নিয়ে বাড়ী থেকে বের হয়।
এরপর বাড়ীর সামনেই ভ্যানষ্ট্যান্ডে এসে এক কামারের দোকানে চাকু কিনতে যায়। চাকুর দাম জিজ্ঞাসার পরই রিজভী পরে আসছি বলে চলে যায়।
এরপর সে ওই দোকানে বা বাড়িতেও ফিরে যায়নি। রাতে পরিবারের লোকজন অনেক খোজাখুজি করেও তার সন্ধান পায়নি।
একদিন পর কালীগঞ্জ থানাতে একটি সাধারন ডায়েরি করেন।
পেশায় ট্রাক ড্রাইভার রিজভীর পিতা জাহিদুল আরো জানান, থানায় অভিযোগ ছাড়াও নিজেরা বিভিন্ন স্থানে খুজে ছেলের সন্ধান না পাওয়াতে দিশেহারা হয়ে পড়ে ছেন।
এমনকি ছেলের সন্ধানে স্থানীয় কবিরাজ ও গুনিনদেরও স্বরনাপন্ন হয়েছেন। গুনিনরা তাকে বলেছে, একটি দুষ্ট চক্র তার ছেলেকে অপহরন করে সাতক্ষীরার ভারতীয় সিমান্তবর্তী কোন এক স্থানের একটি ঘরে অজ্ঞান করে আটকে রেখেছেন।
পরে ওই এলাকাতে গিয়েও ছেলের কোন সন্ধান পাননি। সর্বশেষ তিনি অপহরন ও গুমের অভিযোগে ২০ অক্টোবর ঝিনাইদহ র্যাব ক্যাম্প বরাবর একটি অভিযোগ দিয়েছে ন।
ফয়লা হাফেজী মাদ্রাসার শিক্ষক হাফিজুর রহমান জানা ন. রিজভী হাফেজি হেফজ শাখার ছাত্র। মাদ্রাসা এলাকা সংলগ্ন তার নানা বাড়ীতে থেকেই পড়াশোনা করত। তার পরিবার থেকে নিখোঁজের বিষয়টি শোনার পর থেকে তারাও রিজভীর সন্ধানে খোজ খবর নিচ্ছেন।
কালীগঞ্জ থানার অফিসার্স ইনচার্জ (ওসি) শফিকুল ইস লাম জানান, হাফেজী পড়–য়া ছাত্র নিখোজের ঘটনায় থানাতে একটি সাধারন ডায়েরি হয়েছে। পুলিশ তাকে উদ্ধারে জোর চেষ্টা চালাচ্ছে।
Bartabd24.com সব খবর সবার আগে
It’s the best time to make a few plans for the longer term and it’s time to be happy.
I’ve read this submit and if I could I desire to recommend you few interesting issues
or suggestions. Maybe you can write subsequent articles referring to this article.
I want to learn more issues about it!