আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ বিক্ষোভের কারণে গতকাল রেল যোগাযোগে সংকট তৈরি হয়। তেল শোধনাগার ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। ‘শার্ল দ্য গ্যল’ এয়ারপোর্ট থেকে ওয়াক আউট করেন কর্মীরা।

বোদো শহরের টাউন হলে অগ্নিসংযোগ করেন ক্ষুব্ধ ফরাসিরা। এছাড়া রেঁনে, নাতেঁ ও ল্যরাঁ শহরও ছিল বিক্ষোভে উত্তাল। ফ্রান্সে অবসরের বয়সসীমা ৬২ থেকে ৬৪ করার আইন পাশে ইতোমধ্যে অনুমোদন দিয়েছে দেশটির পার্লামেন্ট।

বিক্ষোভ-সহিংসতায় রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে ফ্রান্স। বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) পুলিশের সাথে সংঘাতে জড়ালে ধরপাকড়ের শিকার হন কমপক্ষে ৮০ জন। খবর রয়টার্সের।

দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দাবি, শুধু প্যারিসেই বিক্ষোভে নেমেছেন এক লাখ ২০ হাজারের মতো মানুষ। এতোদিন শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করলেও বৃহস্পতিবার সহিংস হয়ে ওঠেন প্যারিসবাসী।

ভাঙচুর চালান ফুটপাতের দোকানগুলোয়, ক্ষতিগ্রস্ত হয় বেশকিছু জনপ্রিয় ব্র্যান্ডশপ। অগ্নিসংযোগ করে বিভিন্ন স্থানে। রাজধানীতেই নীতিমালা ভঙ্গের দায়ে ৩৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *