আফজাল হোসেন চাঁদ, ঝিকরগাছা : যশোরের জেলা কর্ম কর্তাকে ম্যানেজ করে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সহকারী বীজতুলা সংগ্রহ ও জিনিয় কর্মকর্তার যশোর জোন এর ঝিকরগাছা জিনিং কেন্দ্র বা উপজেলার তুলা উন্নয়ন বোর্ডের অফিসে কর্মকর্তা নেই, দুপুর বেলায় তালা ঝুলানো থাকতে দেখা গেছে।
এই প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে বিভিন্ন সময়ে বন্ধ ও ঠিকমত অফি সের কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়ে এলাকার সাধারণ মানু ষের মধ্যে দ্বিমত থাকার বিষয়ে স্থানীয় সংবাদকর্মীদের নিক ট সংবাদ আসলে।
ঘটনার বিষয়ে সংবাদকর্মীরা সোমবার বেলা ১২টার সময় তুলা উন্নয়ন বোর্ডের অফিসে উপস্থিত হলে প্রতিষ্ঠানের সাম নের গেট দেওয়া থাকলেও ভিতর থেকে তালা খোলা পাওয়া যায়।
এসময় তুলা উন্নয়ন বোর্ডের অফিসে মধ্যে প্রবেশ করে দেখা যায় অফিসারের রুমের দরজায় তালা ঝুলানো।
এ সময় তুলা উন্নয়ন বোর্ডের অফিসের ভিতরের কর্তব্যরত অফিসার, অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে অফিস এলা কার মধ্যে খুঁজে পাওয়া যায় না।
স্থানীয়দের মারফতে জানা যায়, জেলা কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে এই অফিস পরিচা লিত হয় এবং ঠিকমত অফিসে কর্ম কর্তাদের উপস্থিতি পাও য়া যায় না বলে অভিযোগ উঠেছে।
উপজেলার তুলা উন্নয়ন বোর্ডের অফিসের কর্মকর্তাদের সা থে যোগাযোগের জন্য উপজেলা প্রশাসনের ওয়েব সাইট ও তুলা উন্নয়ন বোর্ড যশোরের ওয়েব সাইটেও ঝিকরগাছা অ ফিসের কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় না।
এই অফিস নিয়ে এলাকার সাধারণ মানুষের নিকট নানান
জল্পনা-কল্পনা রয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।
উল্লেখিত বিষয়ে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের নজরে নিয়ে এলাকার সাধারণ চাষীদের কথা চিন্তা করে নিয়মিত চাষীদের জন্য স ঠিক সেবা প্রদানের নিশ্চিত করতে জোর দাবী জানিয়ে ছেন এলাকার সচেতন মহল।
উপজেলা তুলা উন্নয়ন বোর্ডের ইউনিট অফিসার মোঃ ওহি ০দুজ্জামান বলেন, আমাদের এখানে তিনটা অফিস।
দুইজন ইউনিট অফিসারের দায়িত্ব আছে আর একজন নিরা পত্তা প্রহরী আছে। তার অফিসের বিষয়ে যানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, আপনাদের কাছে যে তথ্য আছে সেটা ভূল।
আমাদের অফিস রেগুলার খোলা থাকে এবং জনবল থাকে। আমাদের আজ মিটিং ছিলো বলে আমরা জেলায় আছি। মিটিং শেষ করেছি এখন অফিসে যাবো।
তুলা উন্নয়ন বোর্ড যশোরের ওয়েব সাইট থেকে জেলা তুলা উন্নয়ন কর্মকর্তা এসএম জাকির বিন আলমের সাথে যোগা যোগ করা হলে তিনি ঘটনার বিষয় শুনে তাৎক্ষনিক বলেন তারা সবাই আমার অফিসে মিটিংয়ে এসেছে।
কোন চাষী যদি সমস্যায় পরে আপনাদের অফিসে সেবানিতে এসে যদি আপনাদেরকে না পায় তাহলে চাষী কি করে সেবা পাবে এই প্রশ্নের জবাবে বলেন, আমাদের চাষীদের নিকট না ম্বার দেওয়া আছে।
তারা প্রয়োজনে যোগাযোগ করে আমাদের অফিসে আসবে। আর বেশি সমস্য হলে আমি এখন থেকে কৃষকের জমিতে চ লে যাবো।
উপজেলা কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগের মাধ্যম জানতে চাই লে তিনি আরো বলেন আমি মিটিংয়ে আছি পরে দিচ্ছি।
ঝিকরগাছায় তুলা অফিসে প্রত্যহ দুপুরেই তালা ঝুঁলছে