আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি ঃ বগুড়ার সান্তাহার রেল ষ্টেশনে ট্রেনে উঠতে গিয়ে ট্রেনের নীচে কাটা পড়ে রেহেনা বেগম (৫৫) নামের এক নারী প্রায় দেড়ঘন্টা মূত্যুরসাথে পাঞ্জালড়ে প্রচুর রক্তক্ষরণের পর তার মূত্যু হয়েছে বলে প্রত্যক্ষদূশীরা জানিয়েছেন।

সে গাইবান্ধার সাঘাটা উপজে লার সিমুলতাইড় গ্রাসের মোঃ শাহেদ হোেেসনের স্ত্রী বলেজা নাগাছে।

সাংবাদ পেয়ে সান্তাহার রেল পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে ফিঙ্গার প্রিন্টের মাধ্যমে পরিচয় জানার পর পরিবারের লোকজনের নিকট সংবাদ দিলে মঙ্গলবার সকালে তার পরিবারের লোকজন এসে লাশ নিয়ে গাছে বলে জানাগাছে।

সান্তাহার রেলওয়ে থানা ও প্রত্যক্ষদৃর্শীরা জানান, সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টারদিকে সান্তাহার জংশন ষ্টেশনের ৪ নম্বর প-াটফর্রম থেকে ছেড়ে য়াওয় বোনার পাড়াগামী লোকাল ট্রেনে উঠতে গিয়ে রেহেনা বেগম প-াটফরম থেকে নীচে পড়ে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে তার এক পা,এক হাত শরীর থেকে বিছিন্ন হয়ে ঘটনাস্থলে সে গঙ্গাতে থাকে।

এসময় তিনি পানি খেতে চাইলে ট্রেনের জন্য ষ্টেশনে অপে ক্ষামান যাত্রীরা তাকে পানি পান করান। পরে দীর্ঘ প্রায় দেড় ঘন্টাকাল গঙ্গাতে গঙ্গাতে প্রচুর রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলে তার
মূত্যু হয়। সংবাদ পেয়ে সান্তাহার রেলওয়ে থানা পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে পিঙ্গার প্রিন্টের মাধ্যমে পরিচয জানার পর পরিবারের নিকট সংবাদ পাঠালে পরিবারের লোকজন
এসে মঙ্গলবার সকালে সান্তাহার রেলওয়ে থানা থেকে তার লাম নিয়ে যায়।

প্রত্যক্ষর্দুশীরা জানান, দুঘর্টনার সাথে সাথে স্থানীয় রেলওয়ে থানার ওসির তাতক্ষণিক নির্দেশ পেলে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে হয়তোবা তিনি প্রানে বেঁচযেতেন। ওসির নির্দেশ পেতে দেড়ি হওয়ার কারনে প্রচুর রক্তক্ষরণে কারনে ঘটনাস্থলেই তার মুত্যু হয়েছে।এঘটনার পর থেকে সান্তাহার রেলওয়ে থানার ওসি মুক্তার হোসেনের মানবতা ও দায়িত্বনিয়ে এলাকায় নানাজন নানা কথা বলছে।

এব্যাপারে ওসি মুক্তার হোসেনের সাথে কথা বললে তিনি বলেন এটা সঠিক কথা নয়, সেসময় অনেকে মোবাাইলে ছবি তোলা নিয়ে ব্যাস্ত ছিলেন আমি পাঁচবিবি ছিলাম ঘটনা জনার পর আমার লোকজন পাঠিয়েছি।###

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *