কারিগরদের তথ্য মতে, বর্তমান প্রেক্ষাপটে এসব জিনি সপত্রের কদর কমলেও নিজেদের বংশের ঐতিহ্য ধরে রেখেছেন তারা।
ঠাকুরগাঁও জেলার চাহিদা পূরণের পাশাপাশি আশপাশের কয়েকটি জেলায় এখনো হাতের তৈরি জিনিসপত্রের যোগান দিচ্ছেন।সংশ্লিষ্টরা জানান, বংশের ঐতিহ্য ধরে রাখতে পুরু ষের পাশাপাশি বাড়তি আয় করছেন এখানকার নারীরা।
তবে প্লাস্টিক পণ্যসহ নতুন প্রসাধনীর বাজারে তৈরি এসব জিনিসের কদর কমেছে অনেকটাই। তবুও এ পেশাটিকে টিকিয়ে রেখেছেন তারা।
পরিবারের সদস্যদের হাতের তৈরি বাঁশজাত পণ্য তৈরি করে নিয়মিত বিক্রি করছেন স্থানীয় হাট বাজারে। তবে সরকারি পৃষ্টপোষকতা পেলে আয়ের উৎস ধরে রাখা সম্ভব বলে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
এখানকার কারিগর গনেশ চন্দ্র, ভারতী রানী, অবিনাশ চন্দ্র সহ অনেকে জানান, বংশ পরম্পরার ঐতিহ্য ধরে রাখার পাশাপাশি আয় রোজগারে ভরসা এ বাঁশ শিল্প।
যা আয় হয় তা দিয়ে দুমুঠো ভাত খেয়ে কোনো রকমে সংসা র চলে। তবে পুঁজির অভাবে অনেকটা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। স্বল্প সুদে ঋণ আর সরকারি সহযোগীতা পেলে অনেক ভালো থাকা যেত বলে জানান তারা।
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও বিসিক শিল্প নগরীর উপ-ব্যবস্থাপক নুরেল হক জানান, ভিন্ন ধরনের জিনিস তৈরির পরামর্শ দেয়ার পাশাপাশি ঋণ সহযোগিতার প্রদানের কথা জানান তিনি।