আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি ঃ এবার বগুড়ার সান্তাহারের বুশরা গ্রুরুপ তিন ফসলি জমিতে ভারী অবকাঠামো নির্মা নের অনুমতি চেয়ে বগুড়া জেলা প্রসাশক কার্যালয়ে আবে দন করেছেন।

জেলা প্রসাশক কার্যালয় থেকে তদন্ত পৃর্বক ব্যবস্থা নিতে আদমদীঘি উপজেলা প্রশসনকে দায়িত্ব দেন বলে সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানাগাছে। ফলে এলাকার কৃষিবান্ধব সচেতন ব্যাক্তি দেরা তাকিযে আছেন অনুমতি দেওয়া না দেওয়ার দিকে।

তারা বলছে সরকারী আইনের ফাঁক-ফুকড় দিয়ে অনুমতি দেওয়া হলে একদিকে উপজেলায় ফসলের ঘার্তি দেখা দিবে অন্যদিকে প্রায় ৩০ বিঘা তিন ফসলি জমি কমেযাবে।

একারনে এ অনুমতি না দেওয়ার পক্ষে মতামত ব্যত্ত করে ছেন কৃষক মহল।

উল্লেখ্য বগুড়ার সান্তাহারের বুশরা গ্রুপের মালিক হাফেজ আলহাজ¦ বেলাল হোসেন সরকারী সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অনুমতি ছাড়াই তিন ফসলি জমিতে অবৈধভাবে নওগাঁ-বগুড়া আঞ্চ লিক সড়কের দক্ষিণ পাশে কামারকুড়ি মৌজায় তিন ফসলি প্রায় ১০ একর জমির ওপর একটি কোল্ড ষ্টোর নির্মানের কাজ শুরু করেন।

সরকারী আইন অনুযায়ী তিন ফসলি জমিতে কোন প্রকার
অবকাঠামো নির্মান করার বিধান না থাকায়।

এতে এলাকার স্থানীয় কৃষক ও সচেতন মহল স্থানী উপ জে লা কৃষি বিভাগ, সহকারি কশিনার(ভুমি) এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ সংশ্লিষ্ট সবদপ্তরের দৃষ্টি কামনা করেন এবং নির্মান কাজ বন্ধের মাধ্যমে তিন ফসলি রক্ষার আহবান জানান।

এর পেক্ষিতে স্থানীয় উপজেলা প্রশাসন নির্মান কাজ বন্ধ করে দেন। এতেও খান্ত হয়নি বগুড়ার সান্তাহারের বুশরা গ্রুপের মালিক হাফেজ বেলাল হোসেন। এবার তিন ফসলি জমিতে ভারী অবকাঠামো নির্মানের অনুমতি চেয়ে বগুড়া জেলা প্রসাশক কার্যালয়ে আবেদন করলে জেলা প্রসাশক কার্যালয় থেকে তদন্ত পৃর্বক ব্যবস্থা নিতে আদমদীঘি উপজে লা প্রসাশনকে দায়িত্ব দেন।

এই আবেদন মুঞ্জুর করা হলে এতে করে উপজেলার ৩০বিঘা তিন ফসলি জমি কমেযাবে থেকে রক্ষা হলো। সেই সাথে প্রতি বছর ইরি-বোরো ও রোপা আমনের কয়েক মেট্রিক টন ধানসহ আলু, সরিষা বা গমসহ অন্য ফসলের উৎপাদন কমে ঘার্তির মুখে পরবে। অনুমতি না দেওয়ার পক্ষে মতামত ব্যত্ত করেছেন এলাকার কৃষক মহল।

এব্যাপারে আদমদীঘি উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুমানা
অফরোজের নিকট জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন আমি এরকম কোন পত্র পায়নি।