খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০০২ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন মজিবুর রহমান নামের এক ব্যক্তি। চার জন শিক্ষক নিয়ে বিদ্যালয়টি পরিচালিত হতো।
এমপিও ভুক্তির জন্য আবেদন করা হলেও এখনো বিদ্যা লয়টি এমপিও ভুক্ত হয়নি। কিছু সময় ধরে এই বিদ্যাল য়টিতে পাঠদান বন্ধ ছিল।
বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি মজিবুর রহমান বলেন, বিনা বেতনে শিক্ষকরা এখানে শিক্ষার্থীদের পাঠদান দিতেন।
আমরা সরকারি বই সংগ্রহ করে থাকি। গ্রামের যে কয়জন শিক্ষার্থী পাই তাদের সেই বই দিয়ে তাদের পাঠদান করানো হয় এবং অন্য বিদ্যালয়ের মাধ্যমে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা নো হয় শিক্ষার্থীদের। এভাবেই বিদ্যালয়টি পরিচালিত হয়ে আসছিল।
তিনি আরও বলেন, আজ সকালে আমাকে গ্রামের এক প্রতিবেশী এসে খবর দেয় বিদ্যালয়ে আগুন লেগেছে।
আমি গিয়ে দেখি বিদ্যালয়ের আসবাবপত্র, প্রয়োজনীয় নথি, বইসহ সব কিছু পুড়ে গেছে।
.
ঠাকুরগাঁও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) ফিরোজ ওয়াহিদ বলেন, বিদ্যালয়ে আগুন লাগার খবর পেয়ে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। আমরা এখনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। পুলিশ ঘটনাটা তদন্ত করছে।