ঠাকুর প্রসাদ রায় (জলঢাকা, নীলফামারী প্রতিনিধি:
নাড়ি টানে ঘরে ফেরা,
আনন্দে মাতে মন।
শত বেদনায় কেঁপে ওঠে,
পৌঁছে ঘরে, দেখে সেথা
কত-শত স্বজন পরিজন।
সবে এসে সামনে দাঁড়াবে যখন,
আঁখি ছুটোছুটি, অপলক এদিক ওদিক,
খুঁজি তারে ছুঁয়ে পেতে, করতে চুম্বন!
কোথা লুকে আছে আমার সে জন,
বুকে বেঁধে বিনিদ্র রজনী,
করতো আমায় যে, সে চুম্বন!
নিয়তির কোলে মাথা কুঁড়ে,
জীর্ণ স্মৃতির আঁচল মাঝে….
কি সুগন্ধে আঁখি বেয়ে,
অশ্রু জল অঝোরে ঝরে।
বেদনায় পাঁজর ভাঙে,
মায়াময় স্মৃতির টানে।
সবি আছে তবু যেন, শূন্যতায় ডুবে!
আঁখি জল টলমল,
হৃদয় পুড়ে মরে, অতীতের টানে!
মুহুর্তে চোখ পড়ে যায়,
পিতার সে টেবিলে, রেখে যাওয়া স্মৃতি!
কলমের খোঁচায় এঁকে যাওয়া,
ভাবনায় জুড়ে ছিল তার, যেসব স্মৃতি।
বাবা ছিল! মা ছিল! ছিল কত যে আপন!
বাবা লিখেছিলো,
বইয়ের পাতায় চোখ পড়বে যখন,
কষ্ট পেওনা ভেবে জীর্ণ স্মৃতির!
পথে ফেলে আসা সেই,
“সোনালী দিনের রূপালী ক্ষণ”  !!
লেখক: প্রভাষক আবু আছাদ (সামুন) (উদ্যোক্তা)
ফাউন্ডার এন্ড এমডি সেফ গ্রুপ অব স্যানি -‌ মার্ট কোম্পানী, নীলফামারী।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *